চট্টগ্রাম সিটি কপোর্রেশন নিবার্চনে বিএনপি মনোনিত মেয়র প্রার্থী ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, চসিক নির্বাচন নিয়ে মানুষের মাঝে এখনও শঙ্কা আছে, আদৌ তারা ভোটকেন্দ্রে যেতে পারবে কি—না। বিগত নির্বাচনগুলোতে ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেননি। মানুষকে তার গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। তাই এবার পছন্দের প্রার্থীকে বিজয়ী করার প্রতীক্ষায় আছেন ভোটাররা। নির্বাচনী এলাকায় যেখানেই গণসংযোগে যাচ্ছি, ভোটারদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। সুষ্ঠু ভোট হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে ধানের শীষ জিতবে। এই ভোট যুদ্ধে যুবদলকে অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।
তিনি আজ রবিবার (১৭ জানুয়ারী) রাতে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ের মাঠে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা যুবদলের সাথে অনুষ্ঠিত মতবিমিয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হওয়ার পর থেকে সরকারদলীয় নেতাকর্মীরা আমাদের নেতাকর্মীদের উপর হামলা করে আসছে। এছাড়া ভয়—ভীতি, হুমকি—ধমকি এবং পোস্টার—ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার মতো ঘটনাও ঘটেছে। এসব বিষয়ে প্রশাসনকে অভিযোগ দেয়ার পরও তারা কার্যকর কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। তিনি ধানের শীষ প্রতিকে ভোট দিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনকে বেগবান করার আহবান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, নির্বাচনের মাঠে ধানের শীষের জোয়ার দেখে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এবং সমর্থকদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তারা বুঝে গেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে পাঁচ শতাংশ মানুষের সমর্থনও পাবেন না। সেজন্য বিএনপির ত্যাগী ও পরীক্ষীত নেতাদের টার্গেট করে হয়রানির নীলনকশা এঁকেছেন। বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে মামলা দিচ্ছেন। অথচ আওয়ামীলীগ প্রার্থীর সমর্থকরা প্রতিদিন আচরণ বিধি লঙ্গন করে চলেছেন। তিনি যুবদল নেতৃবৃন্দকে ডা: শাহাদাত হোসেনের এক একজন প্রতিনিধি হয়ে ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করার আহবান জানান।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ—সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তীর সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ—সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদের পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা যুবদলের সভাপতি হাসান জসিম, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সভাপতি মো: শাহজাহান, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক মো: আজগর, উত্তর জেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক এস এ মুরাদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সি: সভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ—সভাপতি আজমুল হুদা রিংকু, নূর আহমদ গুড্ডু, এস এম শাহ আলম রব, এম এ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল করিম, আব্দুল গফুর বাবুল, সাহাব উদ্দীন হাসান বাবু, মো: মূছা, মিয়া মো: হারুন, মনিরুল হাসান সিদ্দিকি, নাসির উদ্দীন চৌধুরী নাছিম, হাসান মুরাদ, জসিমুল ইসলাম কিশোর, জাহেদুল হাসান বাবু, আবু সুফিয়ান, অরুপ বড়–য়া, মো: আলী সাকী, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সহ—সভাপতি আবু সেলিম চৌধুরী, নুরুল হুদা জাহাঙ্গীর, জসিম উদ্দীন মেম্বার, মো: হাসান, মহানগর যুবদলের সি: যুগ্ন সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, মোজাম্মেল হক, নুরুল হুদা, যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ মনজুর হোসেন, মো: হুমায়ূন কবির, ইকবাল পারভেজ, এরশাদ হোসেন, তাজুল ইসলাম তাজু, দীপঙ্কর ভট্টাচার্য, সেলিম উদ্দীন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, ওমর ফারুক, গুলজার হোসেন, নগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, সহ—সাধারন সম্পাদক আসাদুর রহমান টিপু, সাজ্জাদ হোসেন সাজু, ওসমান গনি সিকদার, মুজিবুর রহমান রাসেল, সাইফুদ্দীন মো: মারুফ, জাফর আহমেদ খোকন, মো: ইয়াছিন, শওকত আলী জুয়েল, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নূর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মো: সাগীর, জসিম উদ্দীন সাগর, আলাউদ্দীন, মহিউদ্দীন মুকুল, এস এম বখতিয়ার উদ্দীন, ওমর ইমতিয়াজ টিটু, মো: নওশাদ, আসাদুজ্জামান রুবেল, সহ—সম্পাদকবৃন্দ আতিকুর রহমান, মাহাবুবুর রহমান, মনোয়ার হোসেন মানিক, শাহেদুল ইসলাম, কমল জ্যোতি বড়–য়া, জহিরুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম, কোরবান আলী, গিয়াস উদ্দীন টুনু, হামিদুল হক, মেজবাহ উদ্দীন মিন্টু, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, জাহাঙ্গীর আলম বাবু, মাষ্টার ফজলু, ইব্রাহিম খান, আনোয়ার হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, সালাউদ্দীন, হোসেন জামান, সাইফুদ্দীন যুবরাজ, জসিম উদ্দীন, জাফর সাদেক সোহেল, সাইদুল ইসলাম, মিজানুর রহমান দুলাল, ইমরান ভূইয়া, নগর যুবদলের সদস্য লতিফুল বারী সুমন, সাইদুল হক সিকদার, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আব্দুস সাত্তার, আব্দুল করিম, থানা যুবদলের মনজুর আলম, শেখ রাসেল, শওকত খান রাজু, মোরশেদ কামাল, এস এম আলী, মো: হাসান, আবু বক্কর বাবু, এস এম শাহবাজ, সাইফুল আলম, জহিরুল ইসলাম ও সাইফুল ইসলাম প্রমুখ নেতবৃন্দ।