বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সাধারন সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারন সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ, এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, আগামী ২৭ শে জানুয়ারী চসিক নির্বাচনকে সামনে রেখে বীর চট্টলার রাজনৈতিক পরিবেশ ও ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ নসাৎ করার জন্য পরিকল্পিতভাবে যুবদল নেতৃবৃন্দের নামে বিভিন্ন থানায় গায়েবী মামলা দায়ের করছে। গণগ্রেপ্তার ও যুবদল নেতাদের বাসা-বাড়িতে তল্লাশির নামে পরিবারের সদস্যদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরন করছে। যা আওয়ামী ফ্যাসিবাদের নগ্ন উদাহরণ।
ধানের শীষের গণজোয়ার দেখে আওয়ামীলীগ ও প্রশাসন দিশেহারা। মানুষের ভোটাধিকার হরনের সাথে সাথে বাক-স্বাধীনতা হরনের চেষ্টায় শাসকগোষ্ঠী। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত।
নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত মহানগর যুবদলের সি.যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, জাহেদ হাসান বাবু, ইকবাল হোসেন, কাইয়ুম হোসেন রিপন, তানভীর আহমেদ রিজভী, মাঈন উদ্দিন খান রাজীব, শরীফ, রাসেল সহ যুবদল নেতৃবৃন্দের বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
নগর নেতৃবৃন্দ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার পূর্বক নিঃশর্ত মুক্তির দাবী জানান এবং বাকলিয়া ও পতেঙ্গা থানার মামলায় যুবদল নেতা যথাক্রমে নুর উদ্দিন, আনোয়ারুল হক রণি, মুশফিকুর রহমান নয়ন, মনজুরুল ইসলাম লিটন, আনোয়ারুল হক সায়িদ, শাহীনুর শাহীন মোঃ সাহেদ সহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নামে বানোয়াট মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানান।
একদিকে প্রহসনের নির্বাচন অন্যদিকে গণগ্রেফতার এরই নাম আওয়ামী বাকশালী শাসন।জাতীয়তাবাদী জিয়ার আদর্শের সূর্য সৈনিকদের মামলা হামলা গ্রেফতার নির্যাতন করে দমিয়ে রাখা যাবে না। বাকশালী আওয়ামীলীগ অচিরেই ক্ষমতা ছেড়ে পালাবে। নেতৃবৃন্দ এসময় দেশ ও জাতীর বৃহত্তর স্বার্থে ভোটের পরিবেশ নিশ্চিত করতে পুলিশ প্রশাসন সহ নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার উদাত্ত আহবান জানান।