চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেছেন, বিপ্লব সংহতি দিবস ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ষোলশহরস্থ বিপ্লব উদ্যান থেকে মেজর জিয়া উই রিভোল্ট বলে বিদ্রোহ ঘোষণা করে পরবর্তীতে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে নিজের জীবন বাজি রেখে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। ৭ নভেম্বর বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচির মধ্যে আবদ্ধ থাকা সমীচিন নয়, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সাথে সম্পৃক্ত, গণতন্ত্রকামী প্রতিটি মানুষ ও সেনাবাহিনীকে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরের চেতনাকে ধারণ করে কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে।
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপনে আগামী ১৬ নভেম্বর জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত চট্টগ্রামে কর্মসূচি সমূহ বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে আজ ১০ অক্টোবর (রোববার) বিকাল ৩ টায় নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা যুদ্ধের অবদান নতুন প্রজন্মের নিকট পৌঁছে দেয়ার জন্য যুব সমাজকে কাজ করতে হবে। যুব সমাজই দেশের এক বৃহৎ শক্তি, তাদেরকে কাজে লাগিয়ে এদেশকে গড়ে তুলতে হবে। তরুণরাই আজ দেশের জন্য রক্ত দিয়ে নতুন বাংলাদেশ উপহার দিয়েছে। কোন ভাবেই এ যুব সমাজকে অবহেলা করা যাবে না। ১৬ বছর ধরে ভারতীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অগণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা দখল করে রাখা ফ্যাসিবাদী শক্তি এখনো বিশৃংখলা সৃষ্টির যে পাঁয়তারা করছে তা মোকাবেলা করার জন্য যুবদলের নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপনে আগামী ১৬ নভেম্বর জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্র ঘোষিত চট্টগ্রামে কর্মসূচি সমূহ সফল করার জন্য যুবদলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা সচেষ্ট থাকতে হবে।
এতে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন, সাবেক সহ সভাপতি নুর আহমেদ গুড্ডু, শাহেদ আকবর, এম এ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মিয়া মো. হান, অরুপ বড়ুয়া, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল হামিদ পিন্টু, সেলিম উদ্দিন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, শাহীন পাটোয়ারী, গুলজার হোসেন, রাজন খান, ওমর ফারুক, সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল পলাশ, জাফর আহমেদ খোকন, সাবেক সম্পাদক মন্ডলী’র সদস্য জিল্লুর রহমান জুয়েল, মুহাম্মাদ সাগির, এডভোকেট নাজমুল হাসান সিদ্দিকী, গাজী ফারুক, মহিউদ্দিন মুকুল, সাবেক সহ সম্পাদক বৃন্দ আতিকুর রহমান, মো. শাহেদুল ইসলাম শাহেদ, জহিরুল ইসলাম জহির, আনোয়ার হোসেন আনু, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, আবুল কালাম, হাফেজ কামাল উদ্দিন, সিরাজুল ইসলাম সিকদার, ফারুক হোসেন স্বপন, মোহাম্মদ খোরশেদ, জাহাঙ্গীর আলম বাবু, হোসেন উজ-জামান, এ কে আজাদ, ডা. হাসানুল বান্না, সাইদুল ইসলাম, মোহাম্মদ ইউসুফ, সাবেক সদস্য শাবাব ইয়াজদানী, মাহবুব খান জনি, মো. কলিম উল্লাহ, সাইদুল হক শিকদার, আব্দুল করিম, থানা যুবদলের সাবেক আহবায়ক গিয়াস উদ্দিন টুনু, শফিউল আজম, বজল আহমেদ, মো. খোরশেদ আলম, হোসনে মোবারক রিয়াদ, মো. ইসমাইল, সাবেক সদস্য সচিব মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, শওকত খান রাজু, শেখ রাসেল, মোর্শেদ কামাল, হাবিব উল্লাহ খান রাজু, সারোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ রাশেদ, সাবেক সি. যুগ্ম আহবায়ক নুর খান, সাইফুল আলম রুবেল, মোহাম্মদ ইয়াছিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ইউনুছ মুন্না, ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক আহবায়ক মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, এস এম আলী, মো. আকতার, মোহাম্মদ ইউনুছ, সাইফুল আলম, মো. মেহেদী, মো. মুজাহিদ, বাদশা আলমগীর, জহিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ হাসান, মো. সাদেক, আবু বক্কর বাবু, মো. জাবেদ, সোলেমান হোসেন মনা, দেলোয়ার হোসেন, আবদুল্লাহ আল ফিরোজ টিপুসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।