চবি উপাচার্যের সাথে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস কর্মকর্তার সৌজন্য সাক্ষাৎ

70

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতারের সাথে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস কর্মকর্তা Mr. Bren Flanigan এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল আজ (৭ নভেম্বর) সকাল ১০ টায় উপাচার্য দপ্তরের অফিস কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

Advertisement

এসময় চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মোঃ কামাল উদ্দিন, চবি রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, চবি আন্তজার্তিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর ড. সুজিত কুমার দত্ত, চবি আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক জনাব মনজুরুল আলম, জনাব ইব্রাহিম হোসেন, জনাব সাইফুল ইসলাম চৌধুরী এবং জনাব শ্রাবন্তী মল্লিক উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস কর্মকতার্রা হলেন, পাবলিক এনগেজমেন্টের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মি: ব্রেন ফ্লেনিগান, পাবলিক এনগেজমেন্ট বিশেষজ্ঞ রাইহানা সুলতানা ও প্রেস চীফ মিস রিকি সালমিনা।

উপাচার্য অতিথিদের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাহাড় ঘেরা সবুজ ক্যাম্পাসে স্বাগত জানান। তিনি অতিথিদের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্র সম্প্রসারণ, বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ অবারিত করতে মার্কিন দূতাবাস কর্মকর্তাদের সহযোগিতা কামনা করেন। মাননীয় উপাচার্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী বিনিময়ের আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষাথীদের একাডেমিক কার্যক্রমের জন্য সুব্যবস্থা রয়েছে মর্মে উল্লেখ করে বলেন, বিদেশি শিক্ষার্থীদেরকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আমরা সবসময় স্বাগত জানাই। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ইমেজ বৃদ্ধি করতে বর্তমান প্রশাসন কাজ করছে। উপাচার্য চট্টগ্রাম শহর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস দূরে হওয়ায় ক্যাম্পাসে একটি নান্দনিক ‘বুক শপ’ স্থাপনের আগ্রহের কথা অতিথিদের জানান।

অতিথিবৃন্দ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক পরিবেশসহ সার্বিক কার্যক্রমের সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ চমৎকার পরিবেশের কথা জেনে অত্যন্ত খুশি হন। কর্মকর্তাবৃন্দ মাননীয় উপাচার্যের শিক্ষার্থীবান্ধব বিভিন্ন উদ্যোগের কথা গভীর আগ্রহসহ শোনেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে মর্মে আশ্বাস প্রদান করেন।

Advertisement